আমরা কতটা বাক স্বাধীনতা ভোগ করতে পারছি …?
.
কাল জুম'আর খুতবায় "কুরআনের পাখিকে" নিয়ে আলোচনা করায় দেখলাম অনেক আলেমকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। সরকারি দলের রোষানলে পড়তে হয়েছে আরো অনেককে। বাকস্বাধীনতা এখানে বিলুপ্ত।
.
একজন জননন্দিত আলিমের মৃত্যুতে "ইন্না-লিল্লাহ" পড়া তার মাগফিরাতের জন্য দুয়া করা মুসলিম হিসেবে আমাদের দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে। তার জন্য প্রায় ১৭ জনকে একটা দল থেকে বহিষ্কার করা হয়। বাকস্বাধীনতা এখানেও সোনার হরিণ।
.
বিখ্যাত অনেক ব্যক্তি হঠাৎ মারা গেলে তার মৃত্যু নিয়ে সন্দেহে করা যথেষ্ট স্বভাবিক। সন্দেহ করে পোস্ট করায়, সন্দেহের কারণ উল্লেখ করার কারণে যদি নিগ্রহের স্বীকার হতে হয়, তাহলে সেখানেও বাকস্বাধীনতা কোথায়?
.
দলীয় প্রধান ব্যাক্তিকে নিয়ে কিছু বললে তাকে সাথে সাথে পুলিশ গ্রেফতার করে নিয়ে যায়, রিমান্ড দেয়।
কিন্ত, আমাদের প্রাণপ্রিয় রাসুলুল্লাহ ﷺ -কে গালি দেওয়া ব্যক্তিকে প্রশাসনের লোক শাস্তি দিবে কি, কিছুই বলে না। এখানে এক পারসেন্টরও কম সেকু*লারদের বাক স্বাধীনতা দেখানো হয়। কিন্তু নব্বই পারসেন্ট মানুষের বাকস্বাধীনতার দাম নেই।
.
কে ক্ষমতায় যাবে ? কিভাবে যাবে এগুলো আলোচনা করতে আমরা আগ্রহী নই। আমরা আমাদের বাকস্বাধীনতা ফেরত চাই। ইসলামি হুকুমাত কায়েম হোক সে আশা করে যাই।
.
ধন্যবাদ
.
— রুমাদ হোসেন
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন