শনিবার, ১৮ মে, ২০২৪

আমি জন্মদিন পালনের বিপক্ষে

 


আমি জন্মদিন পালনের বিপক্ষে সে–ই প্রথম থেকে

.

শুধু যে নিজের জন্যে বিপক্ষে তা নয়। প্রত্যেক মানুষের জন্মদিন পালনের বিপক্ষে আমি

.

জন্মদিন পালন বেপারটা—ই কেমন যেন "অহেতুক" কাজ

.

ভাই, আমাদের জন্ম-ই হয়েছে মৃত্যুর প্রয়োজনে। আমরা সবাই একটা সময় বেঁধে নিয়ে এসেছি, সেটা হতে পারে ১০০ বছর, ৫০ বছর কিংবা ২৫ বছর। তার কাউন্টডাউনও শুরু হয়েগেছে...

.

আমার বয়স যত বাড়ছে আমি মৃত্যুদিকে তত এগিয়ে যাচ্ছি। তা নিয়ে শোকাহত হওয়ার কথা। আমার বেঁধে দেওয়া সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে...

.

ফুর্তি, পার্টি, কেক কাটা, হৈ-হুল্লোড় করে আপনি কি বুঝাতে চাচ্ছেন?

.

মৃত্যু আপনার কাছে ভয়ের নয়

.

নাকি খোদ মৃত্যুকে অস্বীকার করবেন। অস্বীকার করতে তো পারবেন না। কারণ, আপনি অস্বীকার করলে—ই তো আর তা আটকে থাকবে না। আপনাকে বেঁধে দেওয়া সময় ফুরালে–ই তার চাক্ষুষ প্রমাণ পেয়ে যাবেন।

.

নবিজী ﷺ -এর জন্মদিন নিয়ে খুব হৈ-হুল্লোড় হয়।

.

কিন্তু নবী নিজে

কিংবা তার কোনো সাহাবী অথবা কোনো তাবেঈ

অথবা কোনো তাবে তবেঈ 

তাঁরা কেউ নবিজী ﷺ -এর জন্মদিন আয়োজন করে পালন করেছেন বলে কোনো বিশ্বস্ত তথ্য কোনো আলিম পাননি।

.

কিছু সূত্র থেকে জানা যায়, সাহাবীরা (রাদ্বি.) নবিজী ﷺ -এর জন্মদিন উপলক্ষে একসাথে বসে তাঁর সিরাত আলোচনা করতেন। উনার জীবনী অধ্যয়ন করতেন। 

.

তাদের অনুসারী হিসেবে আমাদেরও তো তাই করা উচিৎ

.

হৈ-হুল্লোড় পরিত্যাগ করে নবিজীর সিরাতের আলোচনা বাড়িয়ে দেই। উঁনার জীবনী নিয়ে গবেষণায় সময় দেই।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নতুন নতুন এন্ড্রয়েড ফোন এসেছে

  নতুন নতুন এন্ড্রয়েড ফোন এসেছে এলাকায়। নতুন এই ফোনের ফাংশনের সাথে সবাই অপরিচিত। আসার পর অনেকের ফোনের ফাংশন, সেটিং বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করে...